
তিনি বলেন, “তিনজন কোচের সাথে আমরা কথা বলেছি। সবার সাথে কথা প্রায় চূড়ান্ত। শেষ পর্যন্ত এদের মধ্য থেকেই হয়তো একজনক বেছে নিবো আমরা।”
জুলাইয়ের মধ্যে নতুন কোচ আসবেন- এর মানে জুনে অনুষ্ঠিতব্য ভারতের বিপক্ষে সিরিজে বিদেশি কোচ থাকবেন না দলের সাথে। এ বিষয়ে জালাল ইউনুস বলেন, “ভারতের বিপক্ষে সিরিজে বিদেশি কোচ আসার সম্ভাবনা কম। সেক্ষেত্রে স্থানীয় কোচই থাকবেন দলের সাথে।”
কে হতে পারেন স্থানীয় কোচ? এ প্রশ্নের উত্তর সরাসরি দেননি জালাল ইউনুস। জানিয়েছেন ক্রিকেট পরিচালনা কমিটি বিষয়টি নিশ্চিত করবে। পরে বাংলাদেশ দলের সাবেক স্থানীয় কোচ সারোয়ার ইমরান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তার সম্ভাবনার কথাও জানিয়েছেন মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান।
তিনি জানান, মোট তিনজন কোচ নিয়োগ দিবে বিসিবি। একজন প্রধান কোচ। তার সাথে থাকবেন দুজন সহকারী কোচ। তাদের মধ্য থেকে একজন হবেন বোলিং কোচ, অন্যজন হবেন কন্ডিশনিং কোচ।
সহকারী কোচ নিয়োগের ব্যপারে প্রধান কোচের পছন্দকে প্রাধান্য দিবে না বিসিবি। এর আগে স্টুয়ার্ট ল কোচ থাকাকালীন তার পছন্দে একজন ফিল্ডিং কোচ নিয়োগ দেওয়া হয়েছিলো। কিন্তু তার কাজে সন্তুষ্ট ছিলো না বিসিবি। ফলে এবার আর ওই পথে যাবেন না বিসিবি কর্তারা। জালাল ইউনুস জানিয়েছেন, বোলিং কোচ ও কন্ডিশনিং কোচের সাথেও আলাপ এগিয়ে নেওয়া হয়েছে। প্রধান কোচের সাথে তাদের নামও ঘোষণা করা হবে।
ফিল্ডিং কোচের ব্যাপারে বিসিবির আগ্রহ স্থানীয় কোচদের প্রতি। জালাল ইউনুস জানিয়েছেন, খেলোয়াড়দের সাথে কথা বলে বিসিবি ফিল্ডিং কোচ নিয়োগের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবে। এ ক্ষেত্রে স্থানীয়দের প্রাধান্য পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তবে বিশেষ উপলক্ষ্যে আন্তর্জাতিক মানের কোনো ফিল্ডিং কোচকে সাময়িকভাবে নিয়োগ দিতে পারে বিসিবি।
এসএইচ
0 comments:
Post a Comment